টিভির সামনেও বিভিন্ন ধারাবাহিক, সিনেমা বা রিয়ালিটি শো দেখার ভিড় বেড়েছে। খবর জি নিউজের। তবে সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, অতিরিক্ত সময় টিভির সামনে যারা কাটান, তাদের মধ্যে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বেড়ে যায় অনেকটাই! এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করা হয়েছে ইউকে বায়োব্যাংক-এর একটি সমীক্ষার রিপোর্টে। ৩৭ থেকে ৭৩ বছর বয়সী মোট ৪ লক্ষ ৯০ হাজার ৯৬৬ জনের উপর এই সমীক্ষা চালায় ইউকে বায়োব্যাংক। এই সমীক্ষায় দেখা গেছে, যাদের টিভি দেখার প্রবণতা বেশি বা যারা ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় টিভির সামনে কাটান, তাদের মধ্যে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেক বেশি। গবেষকদের মতে, কোনও ব্যক্তিরই দিনে ২ ঘণ্টার বেশি টিভি দেখা উচিৎ নয়। হামিশ ফস্টার জানান, অতিরিক্ত সময় টিভির সামনে বসে কাটানোর ফলে শুধু স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক নয়, অনিদ্রা, অবসাদের মতো একাধিক স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোনও ব্যক্তি যদি প্রতিদিন নিয়ম করে টিভি দেখার সময় ঘণ্টা দুয়েকের মধ্যে বেঁধে ফেলতে পারেন এবং এর সঙ্গেই দিনে অন্তত ৩০ মিনিট হাঁটাচলার অভ্যাস করতে পারেন, তাহলে স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি প্রায় ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে ফেলা সম্ভব।
Heart attack হলে যা করবেন
কী করবেন যদি
আচমকা হৃদরোগ আক্রমণ করে
আপনার শরীরকে। আমাদের
আজকের এই প্রতিবেদনে দেওয়া
হল সেই সম্পর্কিত ১০টি পরামর্শ।
আসুন, দেখে নেওয়া যাক সেই
পরামর্শগুলো সম্পর্কে—
১. মাটিতে বসে পড়ে বিশ্রাম নিন।
বেশি নড়াচড়া করবেন না।
২. দু’টি পা-কে শরীরের অন্যান্২. দু’টি পা-কে শরীরের অন্যান্য
অংশের চেয়ে একটু উপরে রাখুন।
এতে পায়ের রক্ত হার্টের দিকে
প্রবাহিত হবে, এবং রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রিত হবে।
৩. ধীরে ধীরে গভীর নিঃশ্বাস নিন। এর
ফলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন
সঞ্চারিত হবে।
৪. পরনের পোশাক একটু ঢিলে করে
দিন।
৫. সরবিট্রেট ওষুধের একটি
ট্যাবলেট জিভের নীচে রাখুন।
৬. যদি সরবিট্রেট হাতের কাছে না
থাকে তা হলে একটি ডিসপিরিন খেয়ে
নিন।
৭. ওষুধ ছাড়া অন্য কিছু খাবেন না।
৮. যদি বমি হয় তবে শোওয়া
অবস্থায় এক পাশ ফিরে বমি করুন।
নতুবা ফুসফুসে বমির তরল প্রবেশ
করতে পারে।
৯. জল বা অন্য কোনও পানীয় পান
করবেন না। তাতে সমস্যা বৃদ্ধি পাবে।
১০. নিকটবর্তী যে কোনও
ডাক্তারকে অবিলম্বে খবর দিন।
Heart attack হলে যা করবেন
কী করবেন যদি
আচমকা হৃদরোগ আক্রমণ করে
আপনার শরীরকে। আমাদের
আজকের এই প্রতিবেদনে দেওয়া
হল সেই সম্পর্কিত ১০টি পরামর্শ।
আসুন, দেখে নেওয়া যাক সেই
পরামর্শগুলো সম্পর্কে—
১. মাটিতে বসে পড়ে বিশ্রাম নিন।
বেশি নড়াচড়া করবেন না।
২. দু’টি পা-কে শরীরের অন্যান্২. দু’টি পা-কে শরীরের অন্যান্য
অংশের চেয়ে একটু উপরে রাখুন।
এতে পায়ের রক্ত হার্টের দিকে
প্রবাহিত হবে, এবং রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রিত হবে।
৩. ধীরে ধীরে গভীর নিঃশ্বাস নিন। এর
ফলে শরীরে পর্যাপ্ত অক্সিজেন
সঞ্চারিত হবে।
৪. পরনের পোশাক একটু ঢিলে করে
দিন।
৫. সরবিট্রেট ওষুধের একটি
ট্যাবলেট জিভের নীচে রাখুন।
৬. যদি সরবিট্রেট হাতের কাছে না
থাকে তা হলে একটি ডিসপিরিন খেয়ে
নিন।
৭. ওষুধ ছাড়া অন্য কিছু খাবেন না।
৮. যদি বমি হয় তবে শোওয়া
অবস্থায় এক পাশ ফিরে বমি করুন।
নতুবা ফুসফুসে বমির তরল প্রবেশ
করতে পারে।
৯. জল বা অন্য কোনও পানীয় পান
করবেন না। তাতে সমস্যা বৃদ্ধি পাবে।
১০. নিকটবর্তী যে কোনও
ডাক্তারকে অবিলম্বে খবর দিন।
করোনা ভাইরাসের লক্ষণ
#করোনাভাইরাস কী? করোনাভাইরাস এমন এক ভাইরাস, যা সাধারণ ফ্লু বা ঠাণ্ডা লাগার মতোই প্রথমে আক্রমণ করে ফুসফুসে। এই ভাইরাস থেকে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যা দেখা দেয়। ধীরে ধীরে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে। যার থেকে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। #করোনাভাইরাসের _লক্ষণ করোনাভাইরাসের কিছু প্রাথমিক লক্ষণ রয়েছে। তবে এই লক্ষণগুলো খুবই সাধারণ। সর্দি- কাশি, মাথাব্যথা, নাক দিয়ে পানি পড়া, গলা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও জ্বর হয়ে থাকে। কীভাবে ছড়ায়? ১. এই ভাইরাস একজনের থেকে আরেকজনের মধ্যে ছড়ায়। ২. শারীরিক ঘনিষ্ঠতা এমনকি করমর্দন থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে। ৩. রোগী জিনিস ধরার পর ভালো করে হাত না ধুয়ে চোখ, মুখ, ও নাকে হাত দিলে এই রোগ ছড়াতে পারে। ৪. হাঁচি-কাশি থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে। কীভাবে প্রতিরোধ করবেন? ১. রোগী কাছ থেকে আসার পর ভালো করে হাত ধুতে হবে। ২. নাক-মুখ ঢেকে হাঁচুন, কাশুন। ৩. ডিম, মাংস ভালো করে রান্না করুন। রোগীর থেকে দূরে থাকুন। ৪. নিয়মিত হাত ধুয়ে পরিচ্ছন্ন রাখুন ওপরের প্রাথমিক লক্ষ্মণগুলো এক বা একাধিক দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।
করোনাভাইরাসের আয়ু
#করোনাভাইরাসের_আয়ু
কিছু গবেষণায় দেখা গেছে,
আরও যেসব করোনাভাইরাস
আছে, যেমন সার্স ও মার্স,
সেগুলো #লোহা, #কাঁচ এবং
#প্লাস্টিকের গায়ে #৯দিন
পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।
কোনও কোনও ভাইরাস #ঠাণ্ডা
জায়গায় #২৮দিনও বেঁচে থাকতে
পারে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন,
কোভিড-১৯ এর জন্যে দায়ী
ভাইরাসটি কতক্ষণ বেঁচে থাকতে
পারে তা নির্ভর করে এটি কোন
ধরনের বস্তুর গায়ে পড়েছে তার
ওপর।
দরজার শক্ত হাতল, লিফটের
বাটন এবং কিচেন ওয়ার্কটপের
মতো শক্ত জিনিসের গায়ে
প্রায় ৪৮ ঘণ্টা টিকে থাকতে
পারে। তবে এর আগের গবেষণায়
দেখা গেছে সহায়ক পরিবেশে সব
ধরনের করোনাভাইরাস এক
সপ্তাহও বেঁচে থাকতে পারে।
কাপড়ের মতো নরম জিনিসের
গায়ে এটি এতো লম্বা সময়
বেঁচে থাকতে পারে না। ফলে
আপনি যে কাপড়টি পরেছেন এবং
তাতে যদি ওই ভাইরাসটি থাকে,
জামাটি একদিন কিম্বা দুদিন না
পরলে সেখানে ভাইরাসটি জীবিত
থাকার আর সম্ভাবনা নেই।
#ড্রপলেট কী
করোনাভাইরাস ছড়াতে পারে
আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি-কাশির
সময় তার নাক ও মুখ দিয়ে যে
জলীয় কণা বা ড্রপলেট বাতাসে
বের হয়ে আসে তার মাধ্যমে।
মাত্র একবারের কাশি থেকেই
বের হতে পারে এরকম #৩০০০
ড্রপলেট।
সময়ের একক
সময়ের একক—– একক মানদণ্ড ইউক্টোসেকেন্ড ১০−২৪ এস (10 −24 s) জেপ্টোসেকেন্ড ১০−২১ এস (10 −21 s) এটোসেকেন্ড ১০−১৮ এস (10 −18 s) ফেমটোসেকেন্ড ১০−১৫ এস (10 −15 s) পিকোসেকেন্ড ১০−১২ এস (10 −12 s) ন্যানোসেকেন্ড ১০−৯ এস (10 −9 s) মাইক্রোসেকেন্ড ১০−৬ এস (10 −6 s) মিলিসেকেন্ড ০.০০১ এস (0.001 s) ——————————— সেকেন্ড ১ এস (1 s) এস এক মিনিট ৬০ সেকেন্ড ঘন্টা ৬০ মিনিট দিন ২৪ ঘন্টা সপ্তাহ ৭ দিন এর ‘সে পক্ষ ১৪ দিন ——————— চান্দ্র মাস ২৭.২ – ২৯.৫ দিন মাস ২৮ থেকে ৩১ দিন । ———————————- ফিসক্যাল ইয়ার বা ত্রি-মাস ৩ মাস অর্ধ-বৎসর ৬ মাস বছর ১২ মাস সাধারণ বছর ৩৬৫ দিন ৫২ অধিবর্ষ ৩৬৬ দিন ৫২ ট্রপিক্যাল ইয়ার ৩৬৫.২৪২১৯ দিন গড় গ্রীগোরিয়ান বর্ষ ৩৬৫.২৪২৫ দিন গড় অলিম্পিয়াড চতুঃবর্ষীয় চক্র লাসট্রাম ৫ বছর কাল দশক ১০ বছর কাল যুগ ১২ বছর কাল ইন্ডিকশন ১৫ বছরের সময়কাল জেনারেশন ১৭ – ৩৫ বছর প্র জয়ন্তী (বাইবেলে বর্ণিত)]] ৫০ বছর হীরক বছর ২৫ শতাব্দী বা শতক ১০০ বছর মিলেনিয়াম ১,০০০ বছর এক্সাসেকেন্ড ১০১৮ এস (10 18 s) অনু ৩২ দ্ব সম বি বর্ থে বিশ্বতত্ত্বীয় দশক ভ্যারিজ ।
জল ও জলের ভূমিকা
[জল] মানবদেহের ওজনের শতকরা 60-70 ভাগই জল থাকে ।রক্তে 90-92% জল থাকে । জীবদেহে জলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা : .জল কোষের প্রোটোপ্লাজমাকে সিক্ত ও সজীব রাখে এবং কোষের বিপাক ক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ রাখে । . জল কোষান্তর ব্যাপন ও অভিস্রবণ সহায়তা করে । . জল জীবদেহ কে শীতল রাখে ।জল বীজের অঙ্কুরোদগমে সহায়তা করে ।জল খাদ্যকে তরল এবং পরিপাক উপযোগী করে তোলে ।জল দেহের তাপ শোষণ করে ।আমাদের দেহের দৈনিক 3000ml.জলের প্রয়োজন হয় ।আর দেহ থেকে নির্গত হয় যেমন মূত্রের সঙ্গে 1500ml.ঘামের সঙ্গে 800-1000ml.,নিঃশ্বাসের সঙ্গে 300ml.এবং মলের সঙ্গে 200ml.জল নির্গত হয় ।তাই জল আমাদের খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে ।
ঘরবাড়ি ও ঘরের জিনিসপত্র জীবানু মুক্ত করবেন কি করে
#ঘরবাড়ি_পরিষ্কার ও #জীবাণুমুক্ত রাখতে আমরা কী করতে পারি প্রতিদিন তো ঘর মুছবেনই। এসময় জীবাণুনাশক দ্রবণ ব্যবহার করতে পারেন। সেইসঙ্গে ঘর অপরিষ্কার থাকলে #ডিটারজেন্ট দিয়ে আগে পরিষ্কার করুন। পরিষ্কার করা এবং জীবাণুমুক্ত করা কিন্তু একই বিষয় নয়। ৩০-৬০ সেকেন্ডে কোনো জিনিস পরিষ্কার করা যায় কিন্তু জীবাণুমুক্ত করতে আরও বেশি সময় লাগতে পারে। সাধারণ সাবান-পানি দিয়ে পরিষ্কার করলে জীবাণুর সংখ্যা অনেকাংশে কমে যায়। ফলে আক্রান্ত হবার আশঙ্কাও কমে যায়। কিন্তু যদি জিনিসপত্র জীবাণুমুক্ত করতে হয় তাহলে সাবান-পানি দিয়ে পরিষ্কারের পাশাপাশি জীবাণুনাশক পণ্য ব্যবহার করুন। কখনও জীবাণুনাশক এবং পরিষ্কার করার সামগ্রী একসঙ্গে মিলিয়ে ফেলবেন না। যদি জীবাণুনাশকের গন্ধ ভালো না লাগে তাহলে ঘরের জানালা খুলে দিন। নরম বস্তু যেমন বালিশ বা তুলা দিয়ে তৈরি এমন খেলনা জীবাণুমুক্ত রাখতে এন্টিব্যাকটেরিয়াল স্প্রে ব্যবহার করুন। কোনো জীবাণুনাশক যেমন ইথানলযুক্ত অ্যালকোহল, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ইত্যাদি কোনো জায়গায় ব্যবহার করার আগে এটি ক্ষতিকর কি না তা দেখার জন্য এককোনায় অল্প করে লাগান।
গুরু প্রনাম
অখণ্ডমণ্ডলাকারং ব্যাপ্তং যেন চরাচরম্ । তৎপদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ১॥ অজ্ঞানতিমিরান্ধস্য জ্ঞানাঞ্জনশলাকয়া । চক্ষুরুন্মীলিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ২॥ গুরুর্ব্রহ্মা গুরুর্বিষ্ণুঃ গুরুর্দেবো মহেশ্বরঃ । গুরুরেব পরং ব্রহ্ম তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৩॥ স্থাবরং জঙ্গমং ব্যাপ্তং যৎকিঞ্চিৎসচরাচরম্ । তৎপদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৪॥ চিন্ময়ং ব্যাপি যৎসর্বং ত্রৈলোক্যং সচরাচরম্ । তৎপদং দর্শিতং যেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৫॥ সর্বশ্রুতিশিরোরত্নবিরাজিতপদাম্ বুজঃ । বেদান্তাম্বুজসূর্যো যঃ তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৬॥ চৈতন্যশ্শাশ্বতশ্শান্তঃ ব্যোমাতীতো নিরঞ্জনঃ । বিন্দুনাদকলাতীতঃ তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৭॥ জ্ঞানশক্তিসমারূঢঃ তত্ত্বমালাবিভূষিতঃ । ভুক্তিমুক্তিপ্রদাতা চ তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৮॥ অনেকজন্মসম্প্রাপ্তকর্মবন্ধবিদা হিনে । আত্মজ্ঞানপ্রদানেন তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ৯॥ শোষণং ভবসিন্ধোশ্চ জ্ঞাপনং সারসম্পদঃ । গুরোঃ পাদোদকং সম্যক্ তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ১০॥ ন গুরোরধিকং তত্ত্বং ন গুরোরধিকং তপঃ । তত্ত্বজ্ঞানাৎ পরং নাস্তি তস্মৈ শ্রীগুরবে নমঃ ॥ ১১॥ মন্নাথঃ শ্রীজগন্নাথঃ